ঘৃনার চিতাভস্ম থেকে উঠে,
এসো,আলো-মানুষদের সামনে দাঁড়াই।
আমাদের হাজারো-লাখো শব্দের
প্রতিধ্বনিতে -শিহরিত হোক:
বেয়নেট, বুলেট আর দম্ভ।
বিষাদের ছএাক শয্যা ছেড়ে,
এসো,আদিম কাদার শ্লেটে
নতুন শব্দ লিখি।
মৃদু কন্ঠস্বর গুলিতে
স্পষ্ট উচ্চারনের সাহস যোগাই।
বাতাসে বারুদের গন্ধ মুছে,
এসো ভালোবাসার সুরভি ছড়াই।
ঘৃনা ও ভীতি-র ঘোর কাটিয়ে
ওদের স্বপ্ন দেখাই! নিদ্রামগ্মরাত,
চূম্বন করুক নোতুন ভোরকে।
বঞ্চনার অতল গহ্বর থেকে উঠে,
এসো,ধুয়ে নিই রক্তের দাগগুলো।
রাষ্টের অসুস্থতার ক্ষতে প্রলেপ
দিয়ে, ধ্বংসস্তূপে নিক্ষেপ করি
অন্ধ ধৃতরাষ্টদের।
ব্যঞ্জনবর্ণ- স্বরবর্ণ
ব্যঞ্জণবর্ণ -স্বরবর্ণের প্রক্ষেপে,
উষ্ণ দীর্ঘশ্বাসে ডুবে
ঘাসেদের ভিজিয়ে,
স্বচ্ছ বরফের স্তর গলিয়ে,
মোমের আলোয় ভেসে -
বিশ্রাম নেয় যৌবন।
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা -
আর,সম্ভোগে ডুবতে থাকা সময়,
সমুদ্রতটে দিনগোনে।
কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম
সাদা পর্বতের গা চুঁইয়ে
ধূমায়িত সমুদ্রে খসে পড়ে।
চাঁদের আাবছা আলো
গায়ে মেখে,চলো -
নক্ষএ পুঞ্জের সঙ্গে ভাব করি।
সমুদ্র দ্বীপ ছেড়ে
স্মৃতির বালুচড়ে পেরেকপুতে
মঙ্গল গ্রহে পাড়ি দিই।
No comments:
Post a Comment