সেক্সটয়
ভাট ফুলে মুখ গুঁজে জেগে আছি তীব্রভাবে।
চকাস্ চকাস্ শব্দের পরিসংখ্যান অবলোকন
করে জানা গেছে সে কোনো খেলনা নয়...
কেমন চমৎকার রাধুনী পেয়েছি, ভাবা যায়!
ঈশ্বর আর সাবিত্রীর ইন্টারকোর্স থেকে
তারিখ-দলিল-তাবিজ-কেতাব-ফসল যা যা পাওয়া গেছে
সব আলোপাথার রুমালে বাঁধা আছে;
আসছে বছর ওসব ছড়িয়ে দেব মাল্টিভার্সে,
ওরা স্পাই। মুন্ডমাল ইতর শব্দ গুলোতে কাজললতা পরিয়ে
কোনো 'গাছি'তে বসিয়ে দেব - ওরা রক্তবর্ণের হাসনুহানা।
ম্যাজেন্টা রঙের ব্রা পরা উত্তেজনায় সেকি ব্যারিকেড ভাঙা আলো,
কূপমণ্ডূক রোমকূপে উল্কাপাত আকাশগাঙ জুড়ে-- আমি আসছি.......
আমি আসছি........
দরখাস্ত লিখে রেখো বনচাঁড়াল।
তুমি চেয়ে দেখনি বলেই এ ফুল তোমার কাছে মলিন হয়ে যায়।
যখন দেখবে আমি ভাঙছি, আমি পিছলোচ্ছি বারেবারে তখন কুঁকরে
উঠবে বাকযন্ত্র তোমা থেকে কোমা থেকে; অ্যালোজোম গুলো
পিছু নেবে শেকড়ে শেকড়, বোঁটায় কামড়..............
আমি স্ক্রোটামের ব্যাগে ঝুলে আছি শূন্যতায়
বীথিকার তলপেটে কীসব সিস্টেম ঘোরেফেরে।
বারনামের জঙ্গল উঠে আসে, সত্যকে পাবার লোভ।
তাদের সবার হাতে শুক্রথলি, ছোটনাগপুর মালভূমিতে ছড়িয়ে দেবে...
ফোরস্কিনের ভাজে ভাজে লুকিয়ে থাকা প্রেমে আজ আদমশুমারি
মিউকাস মাখা বলয় সহসা হাজার সূর্যের মারিয়ানা হয়ে ওঠে....
আমি আসছি........
তোমার দেহখানি অতিসুন্দর ভেবে প্রথম যেদিন সরযূ নদীর ঘাড়ে
চুম-বন ফেলে আসি সেইদিন হতে দৈর্ঘ্যে প্রস্থে কয়েক সেমির তৃপ্তি
বা জুম জুম ভেসে যাওয়া স্তনগ্রন্থির গঠনে; তারপর হাইমেন চেটে দেখেছি
সেই ভাটফুল কবিতারা অধুনান্তিক লজ্জায় ছিঁড়ে ফেলে একটা একটা পাপড়ি,
শুদ্ধ শরীরে সেসব আমি কুঁড়িয়ে রাখি সন্ধ্যাবেলার পুজোয়
No comments:
Post a Comment